logo
youtube logotwitter logofacebook logo

দেশ

এবার অস্ট্রেলিয়া উচ্ছ্বাসে ভাসছে - image

এবার অস্ট্রেলিয়া উচ্ছ্বাসে ভাসছে

05 সেপ্টেম্বর 2015, বিকাল 6:00

পাঁচবার বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তুললো ‘ম্যান ইন ইয়োলো’রা। তাছাড়া অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্কের বিদায়ী ম্যাচটাও যে বিশ্বকাপ জয়ের মধ্যে দিয়ে সার্থক হলো, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। আর শিরোপা জয়ের পর নিজেদের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন দলের অনেকেই। অস্ট্রেলীয় কোচ ড্যারেন লেহম্যান দলের ক্রিকেটারদের চাইতে সমর্থকদের প্রতিই নিজের কৃতজ্ঞতা জানালেন। তিনি বলেন, ‘গত ছয় সপ্তাহ ধরে আমাদেরকে আপনারা(সমর্থক) আমাদেরকে প্রতি বিশ্বাস রেখেছেন। এটা আমাদের জন্য অবিশ্বাস্য ছিলো। এই কারণে আপনাদের প্রতি আমার ভালোবাসা রইলো।’ সাবেক অজি স্পিনার শেন ওয়ার্ন যেন খুশীতে নিজেকে আটকিয়েই রাখতে পারছেন না। উত্তেজিত হয়ে তিনি বলেন, ‘এটা অবিশ্বাস্য অনুভূতি। আমরা বলেছিলাম, আমরা আমাদের সেরাটা খেলবো। কিন্তু টুর্নামেন্টের শেষদিকে আমরা দারুণ করেছি। আর মাঠে এসে সমর্থন দেওয়ার জন্য দর্শকদেরকে ধন্যবাদ।’ ফাইনালে ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরষ্কার জেতা জেমস ফকনার যেন আজকের ঘটনা বিশ্বাসই করতে পারছেন না। বললেন, ‘মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড(এমসিজি) এর ৯০,০০০ দর্শকের সামনে খেলাটাই অনেক বড় ব্যাপার। আমি ভেবেছিলাম, আজকের সেরা একাদশে আমি থাকবো না। সবমিলিয়ে এ এক বিস্ময়কর অনুভূতি।’ দলের অনেক সদস্যদের মতো মিচেল স্টার্কও এবার প্রথম বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছিলেন। প্রথম ম্যাচেও হয়তো তিনি জানতেন না, বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় দুই পুরষ্কার উঠতে যাচ্ছে তার হাতে। প্রথমত, বিশ্বকাপ শিরোপা আর দ্বিতীয়টি হলো, ‘ম্যান অব দ্য সিরিজ’। সবমিলিয়ে তাই স্টার্কের অনুভূতি খানিকটা মিশ্রই বলতে হয়। তবে নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে গিয়ে ভোলেননি নিউজিল্যান্ডের কথাও। স্টার্ক বলেন, ‘দারুণ একটা মুহুর্ত, আমি গত কয়েকমাস ধরে কঠোর পরিশ্রম করেছি। কিছুটা ভাগ্যবান আমি। সমর্থকরা চমৎকার ছিলো। নিজের দেশের লোকের সামনে খেলা এবং শিরোপা জেতা, এই অনুভূতি বোঝনো যায় না। আর নিউজিল্যান্ডও অনেক ভালো করেছেন। ম্যাককালাম পুরো টুর্নামেন্ট ধরেই অনেক ভালো খেলেছে। আর কিছু না। আপাতত সময়টাকে ঊপভোগ করতে যাচ্ছি।’ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা নিউজিল্যান্ড কিংবা ভারতের মতো ভালো হয়নি। তারপরেও ক্লার্কের নেতৃত্বে অজিদের শিরোপা জয় যেন অস্ট্রেলিয়ার সোনালী দিনের কথাই মনে করিয়ে দিলো।

সেপ্টেম্বর ০৫, ২০১৫
স্টিভ জবস একজন সিরীয় শরণার্থীর সন্তান! - image

স্টিভ জবস একজন সিরীয় শরণার্থীর সন্তান!

06 সেপ্টেম্বর 2015, বিকাল 6:00

‘সভ্যতার’ দোহাই দিয়ে অভিবাসীদের ঠেকাতে মরিয়া হয়ে রয়েছে ইউরোপের দেশগুলো। অথচ গেল দশকে যেসব মানুষ মানব সভ্যতায় উন্নয়ন স্থাপন করেছিলেন তাদের মধ্যেও আছে সিরীয় শরণার্থীর নাম। বিখ্যাত সেই লোকটি আর কেউ নন, অ্যাপলের প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবস। যাদের বোঝা হিসেবে গণ্য করা হয় সেই অভিবাসীদের সন্তান স্টিভ জবস পরিণত হন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পদে। বিল গেটস আর ওয়াল্ট ডিজনির নাম বিবেচনায় রেখে বলা যায় বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে প্রভাবশালি, প্রতিভাবান আর সফল প্রাযুক্তিক ভাবনার অধিকারী হচ্ছেন স্টিভ জবস | তিনি একজন সিরীয় অভিবাসীর সন্তান। জবস জন্মেছিলেন সান ফ্রান্সিস্কোতে। পরে পল ও ক্লারা জবস তাকে দত্তক হিসাবে গ্রহণ করেন এবং তার নামকরণ করা হয় স্টিভেন পল জবস। কিন্তু জবসের প্রকৃত পিতা-মাতা ছিলেন জোয়ান ক্যারোল এবং আব্দুল্লাহ ফাতাহ জান্দালি। ১৯৫০ সালে সিরিয়া থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান তারা। সম্প্রতি সুইসভিত্তিক টেক উদ্যোক্তা ডেভিড গ্যালব্রেইথ টুইটারে স্টিভ জবসের একটি ছবি শেয়ার করেন। ছবিটির ক্যাপশন দেয়া হয়, ‘এক সিরীয় অভিবাসীর সন্তান’। বৃহস্পতিবার থেকে গ্যালবেইথসের এ টুইটটি ৮ হাজারেরও বেশিবার রিটুইট করা হয়েছে।

সেপ্টেম্বর ০৬, ২০১৫
ভারতকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ - image

ভারতকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

07 সেপ্টেম্বর 2015, বিকাল 6:00

আইসিআরসি আয়োজিত শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ৫ জাতির আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে নিজেদের দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার ভারতকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে স্বাগতিকরা। ভারতের দেয়া ১১৬ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে ৩ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। এই জয়ে ফাইনালে খেলার স্বপ্ন বেঁচে রইল বাংলাদেশের। বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১১৫ রান করে বাংলাদেশ। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেন কুনাল। এছাড়া আমিন উদ্দিন ২৬ ও নেগির ব্যাট থেকে আসে ১২ রান। বাংলাদেশের আলম খান ৩টি ও দ্রুপম তীর্থ নেন ২টি উইকেট। জবাবে- দলীয় ১৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে খানিকটা চাপে পড়ে স্বাগতিকরা। তবে আলিম উদ্দিনের ৪৫ ও শাহরিয়ার শামীমের ৪২ রানের সুবাদে এক ওভার বাকি থাকতে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।

সেপ্টেম্বর ০৭, ২০১৫
শরণার্থী ইস্যুতে জরুরী বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ইইউ - image

শরণার্থী ইস্যুতে জরুরী বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ইইউ

04 অক্টোবর 2015, বিকাল 6:00

শরণার্থী ইস্যুতে জরুরী বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের নেতারা। বুধবার বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে এ বৈঠকে ইইউভুক্ত দেশগুলোতে কোটা ভিত্তিতে শরণার্থী ভাগ করার নতুন সিদ্ধান্ত অনুমোদন করবেন তারা। এছাড়া এ জরুরী বৈঠকে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ভুক্ত দেশগুলোর সীমান্তে কড়াকড়ি ও সিরিয়ার ত্রাণ বাড়ানোর বিষয়েও আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে, মঙ্গলবার সিরিয়া থেকে আসা এক লাখ ২০ হাজার শরণার্থীকে কোটা পদ্ধতিতে ইইউভূক্ত দেশগুলোতে ভাগ করে নিতে সম্মত হয় ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীরা। সমঝোতা অনুযায়ী, শরণার্থীদের ইতালি, গ্রিস আর হাঙ্গেরি থেকে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অন্যান্য দেশে সরিয়ে নেয়া হবে। আগামী দুই বছরে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।

অক্টোবর ০৪, ২০১৫
ভারতকে আলোচনায় বসতেই হবে : নওয়াজ শরীফ - image

ভারতকে আলোচনায় বসতেই হবে : নওয়াজ শরীফ

04 অক্টোবর 2015, বিকাল 6:00

আগে হোক বা পরে হোক, ভারতকে ইসলামাবাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতেই হবে বলে মন্তব্য করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ৷ লন্ডন থেকে পাকিস্তানের উদ্দেশ্যে নিবামনবন্দরে ত্যাগের আগে, সাংবাদিকদের কাছে নওয়াজ বলেন, আজ হোক কাল হোক, ভারতকে বাস্তব পরিস্থিতি অনুধাবন করতে হবে। আর জাতিসংঘে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে উত্থাপিত চারদফা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনায় ফিরতেই হবে নয়াদিল্লিকে। এসময় পাকিস্তানের মাটিতে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের জন্য ভারতকে দোষারোপ করেন নওয়াজ শরীফ৷ তাঁর দাবি, পাকিস্তানে ঘটে যাওয়া একাধিক সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে, ভারতের প্রত্যক্ষ মদত থাকার তথ্য-প্রমাণ রয়েছে তাদের হাতে। নওয়াজ শরীফ বলেন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ছায়াযুদ্ধ বন্ধ করতে হবে। কেননা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতি, কারো জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে না। শরীফ বলেন, সীমান্ত অস্থিরতা এ অঞ্চলের উন্নয়নকে ব্যহত করছে, তাই অমিমাংসীত ইস্যুর সমাধানের জন্য আলোচনা ছাড়া বিকল্প কোনো রাস্তা নেই।

অক্টোবর ০৪, ২০১৫
নতুন প্রধানমন্ত্রী পেতে যাচ্ছে নেপাল - image

নতুন প্রধানমন্ত্রী পেতে যাচ্ছে নেপাল

04 অক্টোবর 2015, বিকাল 6:00

নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের পক্রিয়া শুরু করেছে নেপাল। শুক্রবার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে প্রধানমন্ত্রী সুশীল কৈরালা নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের অনুরোধ জানানোর পর, এই পক্রিয়া শুরু হয়। দেশটিতে গত ২০ সেপ্টেম্বর গৃহীত সংবিধান অনুযায়ী, একজন নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করে, সরকার গঠনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এর আগে পার্লামেন্টে দেওয়া ভাষণে সুশীল কৈরালা বলেন, নতুন সরকার গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করার পথ দিতেই, প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন। নেপালে নতুন সংবিধান গৃহীত হওয়ার পর, শুক্রবার প্রথম পার্লামেন্টের অধিবেশন বসে। নতুন সংবিধান অনুযায়ী, পার্লামেন্টের প্রথম অধিবেশন শুরু হওয়ার সাত দিনের মধ্যে নতুন প্রধানমন্ত্রী, ২০ দিনের মধ্যে স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার এবং এক মাসের মধ্যে প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের কথা বলা হয়েছে।

অক্টোবর ০৪, ২০১৫
ঋতু বৈচিত্রের বাংলাদেশ - image

ঋতু বৈচিত্রের বাংলাদেশ

07 অক্টোবর 2015, বিকাল 6:00

বাংলাদেশ ঋতু বৈচিত্রের দেশ । এখানে দুই মাস পর পর আমূল বদলে যায় প্রকৃতি। এই কিছু দিন আগের পরিবেশের সঙ্গে তাই বর্তমান সময়ের অনেক পার্থক্য। ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে নতুন মাস কার্তিক। বাংলা এ মাসে ভর করে এসেছে হেমন্ত। গান, কবিতায় কত রং রূপেই না ধরা দেয় হেমন্ত। তবে হেমন্ত শুধু হেমন্ত নয়, হেমন্ত মানে শীতের আগমনী বার্তা। একটু খেয়াল করলেই চোখে পড়ে, ধীরে ধীরে বদলে যাচ্ছে প্রকৃতি। শহরে অতটা টের পাওয়া না গেলেও, গ্রামে খুব চোখে পড়ে প্রকৃতির এ বদলে যাওয়া। গাছীরা এখন খেজুর গাছ পরিষ্কার করার কাজ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। গ্রামবাংলার এই চিরচেনা রূপ হেমন্তের কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। এ সময় ধান সংগ্রহের পাশাপাশি চলবে নবান্ন উৎসব। ফসল কাটার উৎসবে মেতে ওঠে বাংলাদেশের সব গ্রাম। বাউলেরা রঙিন পোশাকে গান গেয়ে বেড়ায়। জুঁই, গোলাপ, শাপলা, বাগানবিলাস সহ অনেক ফুলের ভেতর দিয়ে প্রকৃতি প্রাণ ফিরে পায়। এসময়ের নির্মল বাতাস প্রকৃতিকে আকর্ষণীয় করে তোলে। সব মিলিয়ে তাই প্রকৃতিতে এখন চলছে চমৎকার এক হেমন্ত।

অক্টোবর ০৭, ২০১৫
রিয়্যালিটি শো ‘সেরা রন্ধনশিল্পী-২০১৫’ - image

রিয়্যালিটি শো ‘সেরা রন্ধনশিল্পী-২০১৫’

07 অক্টোবর 2015, বিকাল 6:00

সঞ্চালনা- খন্দকার ইসমাইল পরিচালনা- আসলাম শিকদার ‘সেরা রন্ধনশিল্পী-২০১৫’ টিভি রিয়্যালিটি শো, পাওয়ার্ড বাই মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিল এবং ফ্যামিলি পাম অলিন দেখা যাবে এটিএন বাংলায় অক্টোবরের ২য়/৩য় সপ্তাহ থেকে। প্রতিযোগিতার মোট ১৩টি পর্ব সপ্তাহিকভাবে প্রচার হবে এটিএন বাংলায়। প্রথম সাতটি পর্বে দেখা যাবে বিভাগীয় প্রতিযোগিতা। প্রতি বিভাগের সেরা ৭ জন রন্ধনশিল্পী এতে অংশ নেবেন এবং নির্বাচিত নিজস্ব রেসিপি অনুসারে তাদের রন্ধনশৈলি প্রদর্শন করবেন। বিভাগীয় চ্যাম্পিয়ন ও রানার আপ পরবর্তী পর্যায়ে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন। কয়েকটি পর্যায় পার হয়ে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় টিকে থাকবেন মাত্র ৪ জন। এদের মধ্যে থেকে চ্যাম্পিয়ন, ১ম ও ২য় রানার আপ নির্বাচিত করা হবে। সেরা পুষ্টি জ্ঞানের জন্য একজন প্রতিযোগীকে ‘অধ্যাপিকা সিদ্দিকা কবীর ট্রফি’ প্রদান করা হবে। শেষ তিনটি পর্বে রন্ধনশিল্পীরা বিশেষভাবে তৈরি শেফ কোট পরে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হবেন। প্রতিযোগিতায় বিচার কার্য পরিচালনা করবেন বিশিষ্ট রন্ধন ও পুষ্টি বিশারদগণ। তারা হলেন- কল্পনা রহমান, লবী রহমান, তাহেরা ওয়াহিদ, নূর আয়েশা চাকলাদার, নাফিজ ইসলাম লিপি। রন্ধনশৈলি, উপস্থাপনা, পরিবেশন, পুষ্টিজ্ঞান, রান্নার স্বাদ ইত্যাদি বিবেচনায় প্রতি পর্বের বিজয়ীদের নির্বাচিত করা হবে। বিভাগীয় পর্যায়ে নিজস্ব রেসিপি অনুসারে রান্না করলেও পরবর্তী পর্যায়গুলোতে রন্ধনশিল্পীদের পরীক্ষাটা হবে অনেকটাই কঠিন। কোন পূর্বনির্ধারিত রেসিপি ছাড়াই সরবরাহকৃত উপদান ও উপকরণ দিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে বিভিন্ন ডিস, যেমন বাচ্চাদের খাবার, মায়ের হাতের রান্না, লাঞ্চ, ডিনার ইত্যাদি তৈরি করতে হবে। চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা পর্বে আরো কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হবে প্রতিযোগীদের। বিচারকবৃন্দ কর্তৃক তৈরি করা ডিস দেখে এবং চেখে তাৎক্ষণিকভাবে অনুরূপ ডিস তৈরি করতে হবে। এবারের প্রতিযোগিতায় সারা দেশ থেকে প্রায় দুই হাজার প্রতিযোগী অংশগ্রহণের জন্য এন্ট্রি পাঠান। প্রতি বিভাগ থেকে ৭ জন করে মোট ৪৯ জনকে টিভি রিয়্যালিটি শোতে অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচিত করা হয়। এই ৪৯ জনের জন্য গত ১২ সেপ্টেম্বর ঢাকার এফডিসিতে অবস্থিত এটিএন বাংলার স্টুডিওতে দিনব্যাপী গ্রুমিং সেশনের আয়োজন করা হয়। সেশনে বিচারকমন্ডলীর সদস্য, পৃষ্ঠপোষকতাকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের পক্ষে এটিএন বাংলা’র চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমান ওএবং দি বাংলাদেশ মনিটর সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম ছাড়াও বক্তব্য রাখেন এটিএন বাংলা’র বিক্রয় ও বিপনন বিভাগের উপদেষ্টা এম শামসুল হুদা, অনুষ্ঠান বিভাগের উপদেষ্টা নওয়াজীশ আলী খান। সেরা রন্ধনশিল্পী প্রতিযোগিতা গত দশ বছর যাবৎ আয়োজন করে আসছে ভ্রমণ বিষয়ক পাক্ষিক দি বাংলাদেশ মনিটর। টিভি রিয়্যালিটি শো আকারে প্রতিযোগিতাটি গত বছরই প্রথম এটিএন বাংলায় প্রচার করা হয়। এবারেও এটিএন বাংলা ও দি বাংলাদেশ মনিটর যৌথভাবে অনুষ্ঠানটি উপস্থাপন করছে। খন্দকার ইসমাইলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেছেন আসলাম শিকদার। প্রতিযোগিতার টাইটেল স্পন্সর মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিল, টিকে গ্রুপের ফ্যামিলি ব্র্যান্ড পাম অলিন। পার্টনার হিসেবে সহযোগিতা করছে আগোরা, ওমেন্স ওয়ার্ল্ড, বসুন্ধরা গ্রুপ এবং নাদিয়া ফার্নিশার্স।

অক্টোবর ০৭, ২০১৫
কৃষি তথ্য বিষয়ক অনুষ্ঠান- মাটির সুবাস - image

কৃষি তথ্য বিষয়ক অনুষ্ঠান- মাটির সুবাস

09 অক্টোবর 2015, বিকাল 6:00

পরিচালনা- রাসেল মাহমুদ প্রচার- প্রতি শনিবার বেলা ১টা ২৫মিনিট কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রাণ। আর এই প্রাণশক্তিতে রস সঞ্চার করছেন এদেশের মাটি ঘেষা মানুষ আমাদের কৃষক। শত প্রতিকুলতার মাঝেও ১৬ কোটি মানুষের ক্ষুধার অন্ন যোগান দিচ্ছেন বাংলার এই চাষীরা। সেই চাষীদের কৃষি উন্নয়নে সামিল করতে আজ থেকে ৪ বছর আগে এটিএন বাংলায় সম্প্রচার শুরু হয়েছিল কৃষি উন্নয়নমূলক অনুষ্ঠান ‘মাটির সুবাস’। কৃষকের সুখ দুখ, হাসি কান্না, কৃষি বাজার ও কৃষি উন্নয়নের বিভিন্ন্ দিক নিয়ে ইতোমধ্যেই অনুষ্ঠানটির ১৫০টির অধিক পর্ব প্রচার হয়েছে। মাটির সুবাস অনুষ্ঠানে পর্বগুলো সাজনো হয় গোয়াল ঘর, কৃষিতে নারী, নগর কৃষি, কৃষি প্রযুক্তি, মাছে ভাতে বাঙ্গালী ও কুইজ সেগমেন্ট দিয়ে। অনুষ্ঠানটিতে প্রচারিত উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদনগুলো হলো- মৌলভীবাজরের কমলা চাষ, হবিগঞ্জের হাঁসের গ্রাম, রংপুরের নীল চাষ, কৃষিতে রবীন্দনাথ, কৃষিতে নজরুল, কৃষকের মুক্তিযুদ্ধ, মাটি ছাড়া সবজি চাষ, দেশের প্রথম কুমির খামার, কাকড়া চাষ ও রপ্তানি, বাণিজ্যিকভাবে খরগোস পালন ইত্যাদি। মাটির সুবাস অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অনেক কৃষকই আজ নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার ও আধুনিক কৃষি উৎপাদনসহ কৃষি ক্লাব গড়ে তুলেছেন। অথচ এই কৃষকদের নিয়ে চলে নানা ষড়যন্ত্র। এরাও পড়েছেন সমস্যার যাতাকলে। পরিবারের সকল সদস্যের মিলিত কষ্টে ফসল উৎপাদন করেন। কিন্তু ন্যায্য দাম না পাওয়ায় হতাশা, কষ্ট, ক্ষোভ কৃষকের বুক জুড়ে। মনগড়া দাম নির্ধারন ও খামখেয়ালীপনার কারণে কৃষি থেকে অনেকেই বেরিয়ে আসছেন অন্য পেশায়। প্রতিটি পর্বেই এ ধরণের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরা হয় মাটির সুবাস অনুষ্ঠানে। রাসেল মাহমুদের পরিচালনায় অনুষ্ঠানটি প্রচারিত হয় প্রতি শনিবার বেলা ১টা ২৫মিনিটে।

অক্টোবর ০৯, ২০১৫
footer small logo

যোগাযোগ :

এটিএন বাংলা, ওয়াসা ভবন, ২য় তলা, ৯৮ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ

ফোনঃ +88-02-55011931

সোশ্যাল মিডিয়া

youtube logotwitter logofacebook logo

Design & Developed by:

developed-company-logo